নিজস্ব প্রতিনিধি ॥
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দীর্ঘ ১৫ বছর পর চাঁদপুর চাঁদপুর -১ (কচুয়া) আসনের ভোট দূর্গে হানা দিলেন ঢকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক ড.সেলিম মাহমুদ। এর আগে টানা তিন মেয়াদে বারে সংসদ সদস্য হয়েছিলেন ছিলেন ড. মহিউদ্দীন খান আলমগীর। বয়সের ভারে ন্যুজু হবার কারণে আওয়ামী লীগের সভা নেত্রী শেখ হাসিনা অভিজ্ঞ এই পার্লামেন্টারিয়ানকে এবার মনোনয়ন দেননি বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে।
কচুয়া বাসীর দাবি আধুনিক কচুয়ার জনক ছিলেন ড. মহিউদ্দীন খান আলমগীর। তবে তাদের প্রত্যাশা ড.সেলিম মাহমুদ কোন অংশেই ড. মহিউদ্দীন খান আলমগীর চেয়ে কম নয়। তিনিও চাইলে কচুয়াকে দেশের অন্যতম উন্নত উপজেলায় পরিনত করতে পারবেন।
স্থানীয়রা আরো বলেন , সেলিম মাহমুদ তাঁর শিক্ষা, রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা, প্রজ্ঞা এবং মেধাকে কাজে লাগিয়ে ইতি মধ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভা নেত্রী এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন।
ড.সেলিম মাহমুদ বর্তমানে আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক । চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার পালাখাল গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে তাঁর জন্ম। তিনি বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগ উপ-কমিটির আইন বিষয়ক সম্পাদক ও আওয়ামীলীগের অর্থ ও পরিকল্পনা উপ-কমিটির আর্ন্তজাতিক সম্পাদক এবং বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক আইন বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন।
তিনি ১৯৯৫ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিভাগে অধ্যাপনার মধ্য দিয়ে কর্মজীবনে প্রবেশ করলেও কিছুকাল তিনি একজন আইনজীবী হিসেবে কাজ করে যান। পরে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একই অনুষদে সহযোগী অধ্যাপক ও পর্যায়ক্রমে অধ্যাপকের দায়িত্ব পালন করেন।