রবিবার থেকে শাহরাস্তি উপজেলার প্রধান সড়ক গুলোতে পানি উঠতে শুরু করেছে। ইতিমধ্যেই বহু গ্রামীণ সড়ক পানিতে ডুবে গিয়েছে। মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ও উৎকণ্ঠা দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যেই অধিকাংশ মাছের খামার তলিয়ে গিয়েছে। সাধারণ জনগণ আশ্রয় কেন্দ্রে গিয়ে ঠাই নিলেও গবাদি পশু নিয়ে বিপাকে পড়েছে অনেকেই।
শাহরাস্তি উপজেলার বন্যা পরিস্থিতি অবনতির মূল কারণ হিসেবে ফেনী ও কুমিল্লা অঞ্চলের পানির চাপকেই প্রধান হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে। বর্তমানে শাহরাস্তি উপজেলার দক্ষিণ অঞ্চলের পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ ধারণ করছে। ইতিমধ্যেই সরকারি বেসরকারি পর্যায়ে অনেকেই দুর্গতদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। দিন রাত বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতাকর্মীরা খাদ্য সামগ্রী নিয়ে দূর্গতদের কাছে ছুটে যাচ্ছেন। জনগণের জানমালের নিরাপত্তায় নিয়োজিত রয়েছে শিবির সহ বেশকিছু সামাজিক সংগঠন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পঞ্চনগর, চিতোষী, সূচিপাড়া, শ্যামপুর, ভোলদিঘী, ভাটনিখোলা, মনিপুর, সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বহু পরিবার আশ্রয় নিয়েছেন এসব আশ্রয় কেন্দ্রে প্রতিনিয়ত আশ্রয় নেয়া পরিবারের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। সরকারের পক্ষ থেকে বন্যার্তদের জন্য আরো সহযোগিতা কামনা করছে ভুক্তভুগি মহল