মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলার কমিটিকে সাংস্কৃতিক অঙ্গণের অভিনন্দন

স্টাফ রিপোর্টার ॥

মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলা-২০২২ উদ্যাপনকল্পে উপদেষ্টা পরিষদ, স্টিয়ারিং কমিটি, উদ্যাপন পরিষদ ও উপ-কমিটির অনুমোদন দেয়ায় বিজয় মেলার প্রধান উপদেষ্টা স্থানীয় সাংসদ শিক্ষামন্ত্রী ডাঃ দীপু মনি ও স্টিয়ারিং কমিটির সভাপতি জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ইউনিট কমান্ডার বীর যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা এম এ ওয়াদুদকে চাঁদপুরের সাংস্কৃতিক অঙ্গণের পক্ষ থেকে অভিনন্দন।

সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, চাঁদপুর জেলা শাখা’র সভাপতি তপন সরকার, থিয়েটার ফোরামের সভাপতি শহীদ পাটোয়ারী ও সাধারণ সম্পাদক শুকদেব রায় ছাড়াও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠনের কর্মকর্তারা অভিনন্দন জানিয়েছেন। এরা হচ্ছেন : অনুপম নাট্যগোষ্ঠীর সহ-সভাপতি কার্তিক সরকার ও সাধারণ সম্পাদক গোবিন্দ মণ্ডল, স্বরলিপি নাট্যদলের সভাপতি সাংবাদিক এম আর ইসলাম বাবু ও সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক শেখ আল মামুন, অনন্যা নাট্যগোষ্ঠী’র প্রতিষ্ঠাতা সদস্য মোঃ হানিফ ও সাধারণ সম্পাদক মৃণাল সরকার, চাঁদপুর ড্রামার সহ-সভাপতি সাংবাদিক একে আজাদ ও সাধারণ সম্পাদক মানিক পোদ্দার, বর্ণমালা থিয়েটারের সভাপতি হাবিবুর রহমান পাটোয়ারী ও সাধারণ সম্পাদক মাহবুব আলম, নটমঞ্চ নাট্যদলের সভাপতি পিএম বিল্লাল হোসাইন ও সাধারণ সম্পাদক দেওয়ান মাসুদ, মেঘনা থিয়েটারের সভাপতি তবিবুর রহমান রিংকু ও সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদ ডাক্তার, অরূপ নাট্যগোষ্ঠী’র সাধারণ সম্পাদক সাধন দত্ত, স্বদেশ সাংস্কৃতিক সংগঠনের সভাপতি কণ্ঠশিল্পী মনোজ আচার্যী, সুরধ্বনি একাডেমির অধ্যক্ষ কণ্ঠশিল্পী অনিতা নন্দী, স্বপ্নকুড়ি সাংস্কৃতিক সংগঠনের সভানেত্রী সুলতানা আক্তার সেতু, রংধনু সৃজনশীল নৃত্য সংগঠনের সাধারণ সম্পদাক মেহেদী হাসান জীবন ও সাংগঠনিক সম্পাদক শাহাজান খান, মৃত্তিকা মিউজিক্যাল একাডেমির পরিচালক সঙ্গীত শিল্পী আলী আফসার, কচুয়া ঝিলমিল সাংস্কৃতিক সংগঠনের কর্ণধার ইউনুছ মিয়াজী, দোয়েল সাংস্কৃতিক সংগঠনের সভাপতি এম আই মমিন খান, বঙ্গবন্ধু আবৃত্তি পরিষদের সভাপতি মুক্তা পীযুষ ও সাধারণ সম্পাদক মিঠুন বিশ্বাস, নৃত্যাঙ্গণের প্রশিক্ষক রুমা সরকার, নৃত্যধারা’র সহ-সভাপতি কণ্ঠশিল্পী ইতু চক্রবর্তী ও অধ্যক্ষ সোমা দত্ত, উদীচী জেলা সংসদের সভাপতি কণ্ঠশিল্পী কৃষ্ণা সাহা ও সাধারণ সম্পাদক জহির উদ্দিন বাবর, নতুন কুঁড়ি সাংস্কৃতিক সংগঠনের সভাপতি অ্যাডঃ আবুল কালাম সরকার, সপ্তরূপা নৃত্য শিক্ষালয়ের অধ্যক্ষ অনিমা সেন চৌধুরী, হাজীগঞ্জ শারদাদেবী সঙ্গীত নিকেতনের সভাপতি নীহার রঞ্জন হাওলাদার, খেলাঘর জেলা কমিটির সদস্য দিদারুল আলম চৌধুরী।

উল্লেখ্য, চাঁদপুরের সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বলেন, ১৯৯২ সাল থেকে সাংস্কৃতিক কর্মীরা শ্রম ও ঘাম দিয়ে চাঁদপুরে মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলা সম্পন্ন করে আসছে। বিজয় মেলা মাঠের প্রস্তুতি থেকে শুরু করে আনুষ্ঠানিক শুরু এবং মেলার শেষদিন পর্যন্ত এ সকল সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোর নেতৃবৃন্দ অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। যার নেতৃত্বে ছিলেন চাঁদপুর জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নির্বাচিত কমান্ডারসহ এখানকার স্থানীয় বীর মুক্তিযোদ্ধারা। চাঁদপুরে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতৃবন্দও মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলার আয়োজনকে প্রতিবছরই সমর্থন, উপদেশ ও নির্দেশনা দিয়ে আসছে। শুধু তাই নয়, মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলার কর্মকাণ্ডের বেশির ভাগ ফসলই মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের রাজনৈতিক দলের অনুকূলে ছিলো। চাঁদপুরের সাংস্কৃতিক নেতৃবৃন্দ মনে করেন ২০২২ সালের মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলাও তার ব্যত্যয় বা ব্যতিক্রম ঘটবে না।

Loading

শেয়ার করুন: