বাঙ্গালী সংস্কৃতি ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধরে রাখার দ্বায়িত্ব নতুন প্রজন্মের : এমএ ওয়াদুদ

স্টাফ রিপোর্টার ॥

চাঁদপুর সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের গৌরবের দুই দশক উপলক্ষে দ্বিতীয় বাঁশি উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২৮ এপ্রিল শুক্রবার বিকেল ৩টায় চাঁদপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমীতে চিত্রাংকন প্রতিযোগিতার মাধ্যমে উৎসবের কার্যক্রম শুরু হয়।

বিকেল সাড়ে ৪টায় শিল্পকলা একাডেমীর সামনে একদল বংশিবাদকের বাঁশির সুরে জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের উৎসবের উদ্ধোধন করেন উদ্ধোধক চাঁদপুর জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার ও মুক্তিযুদ্ধের বিজয় মেলার স্টিয়ারিং কমিটির চেয়ারম্যান লে. (অব.) যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ ওয়াদুদ।

উদ্ধোধকের বক্তব্যে যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ ওয়াদুদ বলেন, আমাদের বাঙ্গালী সংস্কৃতির একটি অংশ বাঁশি। আমি জাগরণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্রকে ধন্যবাদ জানাই আমাদের এই সংস্কৃতি ধরে রাখার জন্য। দূর দূরান্ত থেকে আসা বংশিবাধককে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

তিনি বলেন, আমরা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন করেছি। বাঙ্গালী সংস্কৃতি ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধরে রাখার দ্বায়িত্ব নতুন প্রজন্মের। এই চেতনাকে ধরে রাখতে নিয়মিত চর্চ্চা করা প্রয়োজন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা লালন ও ধারন করে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।

চাঁদপুর সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেনের সভাপতিত্বে এবং সংগঠনের আবৃত্তি সস্পাদক ফয়সাল মাহমুদ পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ইকবাল হোসেন পাটওয়ারী, বাংলাদেশ শিশু সাহিত্যিক ফোরামের সভাপতি হুমায়ুন কবির ঢালী, চাঁদপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য অ্যাড. মাসুদ রানা, অ্যাড. নুরুল হক কমল,বাঁশি উৎসব উদযাপন কমিটির আহবায়ক অধ্যাপক মোশারফ হোসেন,চাঁদপুর প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মির্জা জাকির প্রমুখ।

Loading

শেয়ার করুন: